Earn Money Online
>> Saturday, July 23, 2011
মনে হয়ে সিঙ্গাপুর না ডুবাই। এখন ঢাকা শহর অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। রাস্তাঘাট এবং ফুটপাত একদম পরিষ্কার। যে ফুটপাতে হাটাচলা করতে আমার মত সাধারন লোকদের হিমশিম খেতে হত আর এখন সে ফুটপাত একদম ফাঁকা। আমি একটা জিনিস বুঝতে পারতেছিনা যে এই রকম পরিষ্কার করার জন্য আলাদিনের চেরাগের দৈত্য কি করে বাংলাদেশে আসল। না কি আমাদের দেশের লোকরাই এইসব করল। এত সব পরিষ্কার পরিছন্নতা, এতসব আয়োজন আমরা যদি বিদেশীদের দেখানোর জন্য করতে পারি, তাহলে সারা বছর করতে পারিনা কেন? সারা বছর রাস্তাঘাট এমন পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে পারিনা কেন? কেন রাস্তায় হাটার মত অবস্থা থাকে না? যাই হোক এবার বিশ্বকাপের জন্য সারা পৃথিবী আবার বাংলাদেশ কে জানতে পারবে। এটা আমাদের দেশের জন্য অনেক গর্বের। তেমনি গর্বের আরেকটা ব্যাপার কিন্তু গত বছর ঘটে গেছে অনেকের অজান্তেই। গার্টনারের পরিসংখ্যান মতে ফ্রীল্যান্সিংয়ে সারা বিশ্বের প্রথম ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের নামও আছে। আমাদের দেশের অনেক ফ্রীল্যান্সাররা অনলাইনে আর্ন করে দেশের জন্য বয়ে আনছে বৈদেশিক মুদ্রা আর তৈরী করছে নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যত। কিছুদিন আগে সমাপ্ত হওয়া সফটওয়্যার মেলাতে এ নিয়ে অনেক আলোচনা হল। এবং কয়েকটি ইভেন্টে ফ্রীল্যান্সারদের এওয়ার্ডও দেয়া হয়। তবে অনলাইনে আর্নিয়ের ক্ষেত্রে ফ্রীল্যান্সারদের অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। আশা করি সরকার এ ব্যাপারে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এদিয়ে দিয়ে এ শিল্পকে আরো শক্তিশালী করবেন। ফ্ল্যাশব্যাক : গত দুটি সংখ্যায় আমরা বস্নগিংয়ের জন্য বিখ্যাত সার্চইঞ্জিন গুগল কোম্পানির ফ্রি ব্লস্নগ ফ্ল্যাটফর্ম ব্লস্নগস্পট নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবং কিভাবে খুব সহজেই আপনি কয়েকটি ক্লিকের মাধ্যমে নিজের জন্য একটি ব্লস্নগসাইট তৈরী করতে পারেন তা দেখেছিলাম। আপনার ব্লস্নগের জন্য কিভাবে নতুন পোস্ট তৈরী করবেন, কিভাবে পোস্টে ছবি অথবা ভিডিও সংযুক্ত করবেন, কিভাবে সে পোস্ট আপনার ব্লস্নগসাইটে পাবলিশ করবেন, কিভাবে আপনার পাবলিশ করা পোস্ট এডিট করবেন এবং কিভাবে আপনার ব্লস্নগের জন্য নতুন নতুন পেজ তৈরী করবেন এইসব নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এই সংখ্যায় আমরা দেখব আপনার তৈরী করা ব্লস্নগের আরো কিছু সুযোগ সুবিধা- ব্লগতো তৈরী করলেন। নতুন ব্লগে অনেক তথ্যও পোস্ট করলেন। এবার চলুন আপনার ব্লগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেটিংস পরিবর্তন করি। তার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার ব্লগের ড্যাশবোর্ডে লগইন করতে হবে। এখান থেকে আপনার ব্লগের নামের নিচের লিংকগুলো থেকে সেটিংস লিংকটিতে ক্লিক করুন। সেটিংস: সেটিংস লিংকটিতে ক্লিক করলে নিচের মত একটি পেজ আসবে। এখানে সেটিংস লেখা ট্যাবটির নিচের দিকে পাবেন সেটিংস সেকশনের ট্যাবগুলি। চলুন এই ট্যাবগুলির সাথে পরিচিত হই। (সবগুলি সেটিংস সম্পর্কে সল্পপরিসরে বিস্তারিত আলাপ করা সম্ভব নয়। আমি শুধু উল্লেখযোগ্য সেটিংসগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব, আর বাকী গুলো সম্পর্কে একটা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করব। কাজ করার সময় আপনারা বাকী সেটিংসগুলো সম্পর্কে গুগুল থেকে সাহায্য নিতে পারবেন)। Basic : এই ট্যাবটির প্রথমে আছে Blog Tools এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগের জন্য অন্য ব্লগ থেকে পোস্ট ইমপোর্ট করতে পারবেন। আপনার ব্লগের পোস্টগুলির ব্যাকআপ নিতে পারবেন। এবএবং এই ব্যাকআপথেকে পোস্টগুলি অন্য ব্লগে ব্যবহার করতে পারবেন। অথবা ভুলে তৈরী করা কিংবা অলাভজনক কোন ক্লগ এখান থেকে মুছে দিতে পারবেন। এর পর আছে সেকশন। আপনার ব্লগ তৈরী করার সময় দেয়া টাইটেলটি এখানে দেখতে পাবেন। যেমন আমাদের তৈরী করা ব্লগটি টাইটেল হল Digital Bangladesh Guide টাইটেলে কোন পরিবর্তন আনতে হলে এখানে তা করতে পারবেন। তার পরের সেকশনটি হল Description। এখানে আপনার ব্লগ সম্পর্কে কিছু লিখুন। একটি ব্লগের জন্য এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি অংশ। আপনার ব্লগটি কি ধরনের ব্লগ, এখানে কি তথ্য আছে এ সম্পর্কে ভিজিটররা কিংবা সার্চইঞ্জিন এখান থেকে একটি ধারনা পাবে। Add your blog to our listings? এই সেকশনটিতে আপনার কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে যে, আপনার ব্লগটিকে গুগুলের ব্লগ লিস্টে সংযোজন করবে কিনা। এই সেটিংসটাতে অবশ্য Yes দেবেন। কারন আমরা আমাদের প্রচারের জন্য এটি করব। Let search engines find your blog? এই সেকশনটিতে আপনার কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে যে, আপনার ব্লগের তথ্যগুলি গুগুল সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্সিং করবে কিনা? এই সেটিংসটাতে অবশ্য Yesদেবেন। কারন গুগুলের সার্চ ইঞ্জিন থেকে আমাদের ব্লগ সাইট খুজে না পেলে ভিজিটরা কিভাবে আসবে? এই পেজের বাকী সেকশন গুলি আপনারা নিজেদের পছন্দ মত সিলেক্ট করে পেজের নিচের দিকের Save Settings বাটনটিতে ক্লিক করুন। Publishing:এই ট্যাবটি থেকে আপনি আপনার ব্লগের নাম পরিবর্তন করতে পারবেন। ব্লগ তৈরী করার সময় যদি আপনার ব্লগের নামটা ভুল টাইপ করা হয় তাহলে এখান থেকে তা সংশোধন করা যায়। আবার ইচ্ছে করলে ব্লগ সাইটের ঠিকানাও পরিবর্তন করা যায়। তবে পুরোনো ব্লগ সাইটের ইচ্ছে হলেই ঠিকানা পরিবর্তন করবেন না। তাহলে পুরোনো পাঠক অর্থাৎ ভিজিটর হারাতে হবে। ব্লগস্পটে ফ্রি কোন ব্লগ তৈরী করলে এডড্রেসটা হয় এরকম http://yourname.blogspot.com. কিন্তু আপনি ইচ্ছে করলেই আপনার নিজস্ব একটা ডোমেইন অর্থাৎ http://yourname.com এরকম ঠিকানাও দিতে পারেন। একটি নিজস্ব ডোমেইন এখন ৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় পাওয়া যায়। Custom Domain সেকশন থেকে এটি সেট করতে পারবেন। তবে এটা এডভান্স ইউজার ছাড়া সেটিংস করা কষ্টকর। আপনি যেকোন সময় এটি করতে পারেন। কারন আপনি নিজস্ব ডোমেইন নাম দিলেও ব্লগস্পট আপনার পুরোনো ডোমেইন নেমের যে সকল ভিজিটর আছে তাদেরকে নতুন ডোমেইনের নামে রিডাইরেক্ট করে দিবে অর্থাৎ আপনার দুটি এডড্রেসই কাজ করবে এতে করে কোন ভিজিটর হারাতে হচ্ছে না। Formatting: আপনার ব্লগসাইটের হোমপেজে কয়টি পোস্ট দেখাবে এটি ঠিক করে দিতে পারবেনShow at most সেকশনটিতে। এই ট্যাবটি থেকে আপনি ঠিক করতে পারবেন আপনার ব্লগের Date Header Format কি রকম হবে, Archive Index Date Format কি রকম হবে, আপনারTimestamp Format কি রকম হবে, আপনার ব্লগের Language কি হবে এরকম কিছু সাধারন তথ্য। আপনি নিজের ইচ্ছে মত তথ্য গুলো সেট করে পেজের নিচের দিকের Save Settingsবাটনটিতে ক্লিক করুন। Comments: কমেন্টস হচ্ছে একটি ব্লগ সাইটের পাঠক এবং লেখকের যোগাযোগের মাধ্যম। এই ট্যাবটি থেকে আপনার ব্লগ সাইটের কমেন্টস রিলেটেড সেটিংসগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন। এখান থেকে আপনি নির্ধারন করে দিতে পারবেন আপনার ব্লগে কারা কমেন্টস করতে পারবে আর কারা পারবে না। আপনার ব্লগের কমেন্টসগুলি কি অটোমেটিক পাবলিশ হয়ে যাবে, নাকি আপনি নিজে সেগুলি দেখে এডিট করে পাবলিশ করবেন। এ ধরনের আরো কিছু সেটিংস আছে এই ট্যাবটিতে। আপনি নিজের ইচ্ছে মত তথ্য গুলো সেট করে পেজের নিচের দিকের Save Settings বাটনটিতে ক্লিক করুন। Archiving: দিন দিন আপনার ব্লগের বয়স বাড়বে। সাথে সাথে বাড়তে থাকবে আপনার ব্লগের তথ্য। আপনি যখন তথ্যগুলো পোস্ট করেন তখন তথ্যগুলো থাকে আপনার ব্লগের প্রথম দিকে। দিন দিন আপনি যত পোস্ট দিবেন আপনার পুরোনো পোস্টগুলো তথন হারিয়ে যায় পিছনের দিকে। আপনার কষ্ট করে লেখা আর্টিক্যাল গুলি কি হারিয়ে যাবে সময়ের অতল গহিনে। নিশ্চই আপনি তা চান না। তাহলে? আপনার ভিজিটিররা যাতে আপনার ব্লগে প্রকাশিত পুরোনো কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পড়তে পারে সে জন্য সাহায্য করবে আপনার ব্লগের আর্কাইভ অপশনটি। আর্কাইভ অংশ প্রত্যেকটি ব্লগের একটি গুরম্নত্বপূর্ণ অংশ। এই ট্যাবটি থেকে আপনি ঠিক করে দিতে পারবেন যে, আপনার ব্লগের আর্কাইভটি কিভাবে প্রদর্শিত হবে। ব্লগস্পট আপনার আর্কাইভগুলি তিন প্রকারে দেখাতে পারে যেমন ডেইলি, উইকলি এবং মান্থলি। আপনার ইচ্ছেমত একটি পদ্ধতি পছন্দ করে Save Settings বাটনটিতে ক্লিক করুন। Site Feed: দিন ব্লগ সাইটের জন্য সাইট ফিড একটি গুরম্নত্বপূর্ণ অপশন। আপনি এই ট্যাবটি থেকে আপনার ব্লগ সাইটের জন্য সাইট ফিড সংক্রান্ত সেটিংসগুলি পরিবর্তন করতে পারবেন। এখানে আবার দুটি অপশন আছে একটি হল বেসিক আরেকটি হল এডভান্স। সাইট ফিড নিয়ে আমি এখানে বেশি আলোচনা করব না। আগ্রহী পাঠকগন গুগুল সার্চ ইঞ্জিনে Site Feed লিখে সার্চ দিলে অনেক তথ্য পেয়ে যাবেন। আমরা ব্লগিংয়ের এডভান্স পর্যায়ে আলোচনা করার সময় সাইট ফিড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশারাখি ততদিন আমাদের সাথে অবশ্যই থাকবেন। যাই হোক আপাতত আপনি নিজের ইচ্ছে মত তথ্য গুলো সেট করে পেজের নিচের দিকের Save Settings বাটনটিতে ক্লিক করুন। Email & Mobile: ব্লগ সাইট নিয়মিত আপডেট করতে হয়। আপনার ব্লগ সাইটে সবসময় নতুন নতুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। কিন্তু সবসময় হয়ত আপনার পক্ষে সম্ভব হবে না ডাইরেক্ট ব্লগ স্পটে প্রবেশ করে আপনার ব্লগ সাইটটি আপডেট করা। এই ট্যাবটি থেকে আপনি সেটিংস করতে পারবেন কিভাবে ইমেইল এবং মোবাইল-এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ সাইটের সাথে সমন্বয় করবেন। এই পেজটির প্রথমেই আছে BlogSend Address অপশন। এই সেকশনটিতে আপনি ১০টি ইমেইল এডড্রেস সেট করতে পারবেন। যখনি আপনার ব্লগে নতুন কোন তথ্য পাবলিশ হবে তখন অটোমেটিক এই ইমেইল এডড্রেসে সেগুলি চলে যাবে। তারপরের সেকশনটি হল Email Posting Address। এই সেকশনে আপনি একটি ইমেইল এডড্রেস সেট করে দিবেন। যে কোন তথ্য এবং ছবি ঐ ইমেইল এডড্রেসে যেকোন ইমেইল থেকে প্রেরন করলে এটি আপনার ব্লগে অটোমেটিক পাবলিশ হবে। তবে এর জন্য আবার তিনটি সাবঅপশন আছে। Publish emails immediately এই অপশনটি সিলেক্ট করলে ইমেইল আশামাত্র এটি ব্লগে পাবলিশ হয়ে যাবে। Save emails as draft posts এই অপশনটি সিলেক্ট করলে। পাঠানো তথ্যটি সাথে সাথে পাবলিশ হবে না। এটি প্রথমে ড্রাফট হিসেবে সেভ হবে এবং আপনি দেখে এবং প্রয়োজনে এডিট করে পরে তা পাবলিশ করতে পারবেন। ইমেল এডড্রেস থেকে তথ্য প্রকাশিত হবার সুযোগটি চালু করলে তা বন্ধ করার জন্য Disabled এই অপশনটি সিলেক্ট করতে পারেন। তখন সেট করা ইমেইল এডড্রেস টি ডিজাবেল হয়ে যাবে এবং সে এডড্রেসে পাঠানো ইমেইলটি ব্লগ সাইটে কোন ইফেক্ট ফেলবে না। এর পরের সেকশনটি Mobile Devices। এটি নিয়ে আমি আলোচনা করলাম না। আগ্রহী পাঠকগন নিজদায়িত্বে এটি নিয়ে গবেষনা করতে পারেন। তবে আপনি যদি একজন ভ্রমন বিলাসী হন তাহলে এই অপশনটি আপনার জন্য অনেক কাজে আসবে চলতি পথে আপনি ইন্টারনেট এনাভেল একটি মোবাইল দিয়ে আপনার ব্লস্নগ সাইট আপডেট করতে পারবেন। সাথে সাথে ক্যামেরা মোবাইল দিয়ে ভ্রমনের ছবিগুলিও ব্লগে তুলে দিতে পারেন। Permissions: ব্লগ সাইট নিয়মিত আপডেট করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি আমার মত অলস হন তখন কি ব্লস্নগিং ছেড়ে দিবেন? তার দরকার নেই। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ব্লগে লেখালেখি করতে না পারেন তখন অন্য লোককে দিয়ে তা করাতে পারেন। আপনার ব্লগের জন্য Blog Authors নিয়োগ দিলে তাদের জন্য আইডি খুলে আপনার ব্লগে লিখার অনুমতি দিতে পারেন। তার পরের সেকশনটি হচ্ছেBlog Readers। আপনার বস্নগটি সবার জন্য উন্মুক্ত। কিন্তু যদি এমন হয় আপনার ব্লস্নগটি সবার জন্য উন্মুক্ত করতে চাচ্ছেন না। তাহলে কারা কারা আপনার ব্লগটি দেখতে পারবেন তাএই সেকশন থেকে ঠিক করে দিতে পারেন। এখানে তিনটি অপশন আছে। Anybody তে টিক থাকলে সবাই আপনার ব্লস্নগ পড়তে পারবে। Only people I choose এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি ১০০জন লোক কে আপনার ব্লগ পড়ার অনুমতি দিতে পারবেন। অনুমতি দেওয়ার জন্য তাদের ইমেইল এডড্রেস লিখে এখান থেকে ইনভাইটেশন পাঠাতে হবে। Only blog authors এই অপশনটি সিলেক্ট থাকলে শুধুমাত্র Blog Authors-রা আপনার ব্লগ দেখতে পারবে। ফ্রেন্ডস সার্কেলদের ডিজুস মার্কা তথ্য আদান প্রদানের জন্য এটি একটি ভাল অপশন। আজ এই পর্যন্তই। ভাল থাকুন। ........বিস্তারিত ছবি ও ডায়লগ বক্স এবং পূর্বের পর্ব গুলো দেখার জন্য প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করুন। পাঠকদের কোন বিষয়ে জানার থাকলে মেইল করুন : gmmahfuz@gmail.com |
0 comments:
Post a Comment